লিখেছেন: মোঃ সাইফুল ইসলাম
হতাশা-মানব জীবনের অতি পরিচিত একটি বিষয়। প্রাপ্তির আশা যেমন রয়েছে আমাদের জীবনে, তেমনি রয়েছে হারানোর বেদনা এবং হতাশা।
জীবন ধারণের বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিভিন্ন আদান-প্রদান বা লেনদেনে অনেক কিছু না পাওয়ার আঘাতে হতাশ হই আমরা। হয়ে পড়ি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। এই হতাশাই আবার কাল হয়ে দাঁড়ায়।মানুষের জীবনে হতাশার সাথে সাথে বাড়ছে মোটিভেশনাল বইয়ের চাহিদাও। বিভিন্ন মোটিভেশনাল স্পীকার ও সফল মানুষেরা তাদের সফলতার গল্প বলছে এই মোটিভেশনাল বইগুলোতে। চলুন একটু জেন নিই ২০১৮ সালের সেরা মোটিভেশনাল বইগুলো সম্পর্কে………
১। নেভার স্টপ লার্নিং
-আয়মান সাদিক
আমাদের অধিকাংশই বই বলতে মূলত দুরকমের বইকে বুঝি! একটা পাঠ্যবই অন্যটা গল্পের বই। হাজারো ফিকশনের ভীড়ে আমরা আজকাল অন্য কোনও বিষয় নিয়েও যে লেখা যেতে পারে তা ভুলতেই বসেছি। বই পড়ে আমরা আমাদের কল্পনাশক্তি সৃজনশীলতা ইত্যাদি গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে পারি। কেমন হতো যদি বই পড়ে বদলে ফেলা যেত নিজেকে? শেখা যেতো হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার, অপরিচিত কারও সাথে প্রথমবারের মতো ফোনে কথা বলার কিংবা সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মতো দারুণ এবং বাস্তব জীবনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল।'নেভার স্টপ লার্নিং' বইটিতে সংক্ষেপে বর্ণিত আছে তেমনি কিছু আইডিয়া যেগুলো বর্তমান প্রজন্মের পাঠকদের কল্পনা আর সৃজনীশক্তির বিকাশের পাশাপাশি ব্যক্তিত্বের বিকাশ ও উন্নয়নে সহায়ত করবে।
২। উইংস অব ফায়ার
- এ. পি. জে. আবদুল কালাম
‘এটা এমন একটা বই যার মূল্য নিরূপিত হবে এ বইয়ের সমান ওজনের সােনায়’– ভবানীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়, দ্য স্টেটসম্যান, মার্ট ‘৯৯
‘ভারতের মহাকাশ রকেট বিজ্ঞান ও ক্ষেপনাস্ত্র কর্মসূচির সাফল্য-গাথার এক অনবদ্য দিনলিপি এ বই।
৩। দ্য পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড
-জোসেফ মারফি
‘দ্য পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড’ ড. জোসেফ মারফি এর লেখা একটি বই । লেখক জোসেফ মারফি একজন আইরিশ লেখক , তিনি ১৮৯৮ সালের ২০ মে জন্মগ্রহন করেন ।
তিনি প্রিস্টহুড নিয়ে পড়াশোনা করে জেসুইদের সাথে যোগ দেন । এরপর তিনি আমেরিকা চলে যান ।আমেরিকা তে থাকা অবস্থায় তিনি একসময় চার্চের যাজক হিসেবে কাজ করেন এবং তারপর থেকে তিনি লেখালেখি শুরু করেন । আত্মউন্নয়নমুলক প্রচুর বই তিনি রচনা করেছেন যার অনেকগুলোই বেস্ট সেলার বই হয়েছে । দ্য পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড বইটি তার মধ্যে একটি ।বইটি বাংলা তে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন অনীশ দাস অপু । বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৫ সালের একুশে বইমেলাতে । বইটি প্রকাশিত হয় মুক্তদেশ প্রকাশন প্রকাশনী থেকে এবং বইটির প্রকাশক জাবেদ ইমন। প্রচ্ছদ করেছেন অনন্ত আকাশ । ব্রেন আমাদের জন্য কি তা বলার অপেক্ষা রাখে না । ব্রেন আমরা যেমন ইচ্ছা যেমন চালাই, এছাড়াও ব্রেইন অবচেতন মনে কাজ করতে পারে । এই অবচেতন মনের ক্ষমতা সম্পর্কে আমরা কোনো ধারনাই রাখি না ।
এই অবচেতন মন কে বিভিন্ন আদেশ দিয়ে কাজ করানো যায় যার ফলাফল আসে অসাধারন ।ঘুমের সময়ে আমাদের মন অবচেতন অবস্থায় থাকে । এই অবচেতন মন কে কিন্তু আদেশ দিলে সে তার মত কাজ করতে পারে , যেমন আমরা যদি আমাদের মন কে আদেশ দেই যে আমি প্রতিদিন দুপুর ১২ টায় ঘুম থেকে উঠবো , আমাদের মন ঐ সময়ই আমাদের ঘুম ভাঙ্গিয়ে দিতে পারে । এইরকম অনেক আদেশ দিয়ে দিয়ে অবচেতন মনকে আমরা ব্যবহার করতে পারি তা লেখক অসাধারন ভাবে বর্ননা করেছেন বইটিতে । সত্যিই অসাধারন।
৪। টাইম ম্যানেজমেন্ট
- ব্রায়ান ট্রেসি
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-এর ডিপার্টমেন্ট অব অন্ট্রপ্রনারশিপের বিভাগীয় প্রধানের কথা:
সময় একটি মূল্যবান সম্পদ। একজন নিম্নবিত্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর কাছে যে পরিমাণ সময় আছে, একজন কোটিপতি ব্যবসায়ীর কাছেও সমান পরিমাণে সময় আছে। পার্থক্য শুধু সময়ের ব্যবস্থাপনায়। যে যতবেশি কার্যকরীভাবে সময়ের ব্যবস্থাপনা করতে পারে সে ততবেশি সফল। আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ। এক মিনিট সময়ও হেলায় পার করা আমাদের জন্য ক্ষতিকর। সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করা সময় ব্যবস্থাপনার মুখ্য উপাদান। কাজ ও পরিবারকে সময় দেওয়ার পাশাপাশি নিজের জন্যও কিছু সময় বরাদ্দ রাখতে হয়। সকল দিক বিবেচনা করে সঠিকভাবে সময় ব্যবস্থাপনা খুব কম মানুষই করতে পারে। কিন্তু যারা করতে পারে তারাই সফলতার মুখ দেখতে পায়। সঠিকভাবে সময় ব্যবস্থাপনা করা হলে দুশ্চিন্তা কিংবা মানসিক চাপ দূর হয়ে যায়।এই বইটি পড়ার পর আমার সময় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে আরো ভালো ধারণা হয়েছে। আমি মনে করি এটি একটি সময়োপযোগী বই। ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী কিংবা ছাত্র-ছাত্রী সবারই এই বইটি কাজে লাগবে বলে আমি মনে করি।মোহাম্মদ শিবলী শাহরিয়ারবিভাগীয় প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব অন্ট্রপ্রনারশিপড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
৫। থিংক অ্যান্ড গ্রো রিচ
- নেপোলিয়ন হিল
প্রায় ৭০ বছর ধরে এই বইটি বেস্ট সেলার হিসেবে আছে। বইতে ম্যাজিকের মত কিছু কথা রয়েছে। বইয়ের প্রথম দিকে একটি কথা আছে যা চমকে দেয়ার মত। " এই বই পড়ার আগেই কিছু মানুষ চিন্তা করবে এই বই পড়ে তেমন লাভ হবে না। বইটি তাদের জন্য যারা ইতিবাচক চিন্তা করতে পারে।" বইয়ে বেশ কিছু কথা আছে যা নতুন করে চিন্তা করতে শেখাবে। বইয়ের কিছু অংশ তুলে দিলাম যা আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। "মৃত্যু অনিবার্য একে মেনে নিতেই হবে, এ সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত করুন, মৃত্যুভয় থেকে চির জীবনের জন্য মুক্ত হয়ে যান। দুশ্চিন্তামুক্ত জীবন ছাড়াই যে সম্পদ অর্জন করতে পারবেন তাতেই সন্তুষ্ট থাকবেন এ সিদ্ধান্তে পৌছে চাবকে দিন দারিদ্রের ভয়কে। অন্য লোকে আপনাকে নিয়ে কী বলল বা ভাবল তাতে আপনার কিছু আসে যায় না, এ সিদ্ধান্তে পৌছে সমালোচনার ভয়কে দূর করুন। বুড়ো বয়সকে ভয় না পেয়ে চিন্তা করুন যত বয়স বাড়বে ততই আপনার জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পাবে, নিজেকে আরো বেশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। ভালবাসা বা প্রেম না পেলেও আপনি একা দিব্যি চলতে পারবেন এ সিদ্ধান্ত নিয়ে ভালবাসা হারানোর ভয় থেকে বেরিয়ে আসুন। দুশ্চিন্তার অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। জীবন আপনাকে যা দিচ্ছে সেখানে দুশ্চিন্তা অর্থহীন, এ সিদ্ধান্ত নিন। দেখবেন তাহলে আপনার মধ্যে চলে এসেছে মানসিক শান্তি এবং চিন্তার স্থিরতা যা আপনার জন্য নিয়ে আসবে সুখ।
৬। দ্য পাওয়ার অব্ পজিটিভ থিংকিং
- ড.নরম্যান ভিনসেন্ট
দিকভ্ৰান্ত পথিকের সঠিক এবং আলোকিত পথের দিকদ্রষ্টা ’নরম্যান ভিনসেন্ট পিল’ আমেরিকার ওহিও রাজ্যের বোয়ার্সভাইলে ১৮৯৮ সালের ৩১ মে এক খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ।লেখাপড়া শেষে তিনি একজন লেখক, পেশাদার বক্তা এবং ধর্মযাজক হিসেবে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন । জীবনের কর্মদক্ষতা যতদিন বজায় থাকে ততদিন মানবকল্যাণমূলক কাজেই আজীবন ব্ৰতী থাকেন । জাতিগতভাবে তিনি একজন আমেরিকান | সাধারণ জীবনযাত্রার ধারক মি. নরম্যান ভিনসেন্ট পিল আজীবন ইতিবাচক এবং মানব হিতকর চিন্তার বিষয়বস্তু নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা ও গবেষণা করেছেন । তাঁর লিখিত বেশকিছু আত্মকল্যাণমূলক গ্রন্থের মধ্যে দ্য পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ।
৭। মুক্ত বাতাসের খোঁজে
-লস্ট মডেস্ট
আর কতকাল পথ ভুল করে রাস্তায় হেঁটে বেড়াবে উদ্ভ্রান্তের মতো? আর কতকাল? তারচেয়ে বরং এসো খোলা জানালায়। এক ঝলক ঠান্ডা বাতাস এসে শীতল পরশ বুলিয়ে দেবে তোমার স্নিগ্ধ মুখটাতে। বাইরে চেয়ে দেখো ঝকঝকে রোদে ভেসে যাচ্ছে চারদিক, উঠোনকোণের পেয়ারা গাছটার পাতার আড়ালে মিষ্টি সুরে গান গেয়ে যাচ্ছে বুলবুলি, দূরের ঐ নীল আকাশে ডানা মেলেছে সোনালি ডানার চিল,হাতছানি দিয়ে ডাকছে তোমায়, যেন তুমি বেরিয়ে পড়ো মুক্ত বাতাসের খোঁজে.....
৮। সাকসেস থ্রো এ পজেটিভ মেন্টাল এটিটিউট
-নেপোলিয়ন হিল,ডব্লিউ. ক্লিমেন্ট স্টোন
একটি ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে সাফল্য অর্জন করুন বইটি এমন নয় যে অনেক মনীষীদের উক্তি ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দিয়ে ভরা। এমনকি এটা অনুপ্রেরণার উক্তিতেও যে ভরপুর তা নয়। অনেকের কাছে এটা সত্য নাও লাগতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এটা এমন এক বই যা পাঠ করলে আপনি আপনার দুই পায়ে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়াবেন এবং একটি ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে কাজ আরম্ভ করবেন যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি সাফল্য অর্জন করছেন। কথাটা জাদুর মতো মনে হলেও এটা পুরোপুরি সত্য।এই বইটি পুরোপুরি বাস্তবতা কেন্দ্রিক। বইটিতে বিশ্বের বড় বড় অসংখ্য লোকজনের সাফল্য যাত্রা সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে; তারা কী ধরনের বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হয়েছে এবং কীভাবে সেগুলোর মোকাবিলা করেছে তাও বলা হয়েছে। এসব ঘটনাবলি থেকে নেপোলিয়ন হিল কিছু সাধারণ সূত্র আবিষ্কার করেন যা যেকোন মানুষই তার জীবনে কাজে লাগাতে পারে। আর কেউ যদি এই সূত্রগুলো তার বাস্তব জীবনে কাজে লাগায় তবে তার জীবনে আমূল পরিবর্তন ঘটবে, যা অবশ্যই ইতিবাচক। বইটি থেকে আমরা অজস্র ভালো জিনিস শিখতে পারবো। কীভাবে…….
৯। ডিভেলপিং দ্য লিডার উইদিন ইউ (১০ লক্ষের বেশি বিক্রিত বই)
- জন সি. ম্যাক্সওয়েল
বইটি কাদের জন্য?যারা স্বপ্ন দেখে নিজেদের কোম্পানি গড়ার, উদ্যোক্তা হওয়ার, কোন বিষয়ে বাংলাদেশে ও সারা বিশ্বে সুনাম অর্জন করার তাদের জন্য এই বই। অত্যন্ত বাস্তবমুখী ও কার্যকরী কৌশল ও সূত্র দ্বারা আপনি আপনার নিজের মধ্যে ও অন্যের মধ্যে নেতৃত্ব গঠন করতে পারবেন। আর যারা বিভিন কোম্পানির পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা পর্যায়ে আছেন তারা এই বইয়ের জ্ঞান প্রয়োগ করে নিজেদের কোম্পানিকে আরও সাফল্যের প্রতি দৃঢ়পদে নেতৃত্ব দিতে পারবেন।
১০। উপস্থাপনা ও কথা বলার কলাকৌশল
মোঃ জাকির হোসেন
আজকালকার দিনে উপস্থাপক ও উপস্থাপনার গুরুত্ব অপরিসীম। হোক সেটা নিজের, কোন ব্যক্তি বা বস্তুর। সবকিছুর জন্যই উপস্থাপক এবং উপস্থাপনা প্রয়োজন। তাছাড়া কোন কিছু উপস্থাপনা ছাড়া বিপণন সম্ভবপর হয় না্।আপনার নিজের সুন্দর একটি ফুলের বাগান বা সবজি ক্ষেত আছে। সেখানে চমৎকার বেশ সব্জি বা ফুলের বাগানে সুন্দর সুন্দর গোলাপ, রজনীগন্ধা ফুটেছে সেগুলো আপনি বাজারজাত বা বিক্রি করতে চান। কিন্তু আপনার বাগানকে আপনি ঢেকে রেখেছেন। আপনার বাগান কেউ দেখতে পায় না বা আপনিও সে বাগান সম্পর্কে কাউকে জানান না। তবে কি আপনি সেসব সবজি বা ফুল বিক্রি করতে পারবেন?না কখনই এটা সম্ভব নয়। আপনার পণ্যকে আপনাকেই তুলে ধরতে হবে। আপনি যদি কোন জিনিস সঠিকভাবে তুলেই ধরতে না পারেন তবে সেটা বাজারজাত করা বা প্রচার করা সম্ভবপর হয় না। আর এ কারণেই বর্তমান সময়ে উপস্থাপনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পড়ুন------------------------------
১১) নোবেল ভাষণ
-লাগের্লোফ্ থেকে য়োসা
১২) রিচার্জ ইয়োর ডাউন ব্যাটারি
- ঝংকার মাহবুব
বইটি কাদের জন্য?
দিনে কয়বার মোবাইলের চার্জ চেক করো? চার্জের লাল বাত্তি জ্বলার আগেই লাফাইতে লাফাইতে চার্জার নিয়ে বসে পড়ো! অথচ কখনো কি চেক করেছো তোমার লাইফের চার্জ কতটুকু আছে? যারা লাইফের চার্জ কতটুকু আছে চেক করতে চায়। দরকার হলে নিজেকে রিচার্জ করে নিতে চায়। মরা ইঞ্জিন নিয়েও কেরামতি দেখাতে চায়। বন্ধুত্বের ভাইরাস, ছুতার জং, ভালো না লাগার রোগ সেরে ফেলতে চায়। তাদের জন্য এই বই। যাতে তারা সময়মতো কনফিডেন্সের বড়ি গিলতে পারে, কোপা শামসু স্টাইলে ফাইট দিয়ে জীবন ঝাক্কাস বানাতে পারে। এই বইটির উদ্দেশ্য?এই বইটির উদ্দেশ্য হচ্ছে তোমাকে লাইফের জন্য, স্বপ্নের জন্য, অর্জনের জন্য একটা চার্জার দেয়া। যাতে যখনই দরকার পড়বে তখনই রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি বই নিয়ে নিজেই নিজেকে রিচার্জ করে নিতে পারো।
এটা কি ধরনের বই?
এইটা জীবনের বিভিন্ন সিচুয়েশনে হাল কিভাবে ধরবে সেই গাইডলাইনের বই। একটু পিছিয়ে পড়ার পর, লাইফে কামব্যাক করার বই। স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে গিয়ে কিছু ভুল করে ফেলার পর আবারো লাইনে ফেরত আসার উপায় নিয়ে আলোচনা করা বই।
0 Comments